Tuesday, December 17, 2019

কিডনি ও পিত্তথলির পাথর গলবে একটি ডিমেই

কোয়েলের ডিম ওষুধ হিসেবে বেশ কার্যকরী। বিভিন্ন প্রকার রোগ দাওয়াই এই পাখির ডিম। যেমন- হার্ট, অতিরিক্ত ওজন, দুর্বলতা, পাকস্থলীর অসুখসহ ফুসফুসের রোগ সারায় এই ডিম। 

এছাড়াও স্মৃতিশক্তি হ্রাস, রক্তশূন্যতা, ডায়াবেটিস, পুরুষত্বহীনতা এবং উচ্চ কলোস্ট্ররেল ইত্যাদি রোগও কোনো রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া নিরাময় হয়। কেন কোয়েল পাখির ডিম খাবেন?
১. কোয়েলের ডিম সর্দি ও কাশির বিরুদ্ধে কাজ করে। এতে রয়েছে অ্যালার্জি প্রতিরোধকারী উপাদান। গবেষণায় দেখা যায়, কোয়েলের কাঁচা ডিম অ্যালার্জির লক্ষণ ও মাত্রা উভয়ই কমিয়ে দিতে পারে।
২. কোয়েলের ডিমের অ্যালার্জি প্রতিরোধকারী উপাদান হাঁপানির বিরুদ্ধেও কাজ করে। ধুলোবালির জীবাণুতে আক্রান্ত ১৮০ জন হাঁপানি আক্রান্ত শিশু নিয়ে করা একটি গবেষণায় দেখা যায়, যারা কোয়েল পাখির ডিম খেয়েছে তাদের হাঁপানির তীব্রতা ও অস্থিরতা উউল্লেখযোগ্য হারে কম । 
৪. এই ডিম ভিটামিন ‘এ’ এর ভালো উৎস। যা চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ভিটামিন ‘এ’ অল্প আলোয় চোখকে দেখতে সাহায্য করে ও অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে। 
৫. ঐতিহ্যবাহী চীনা ওষুধ অনুযায়ী, কোয়েলের ডিম বয়সের বৃদ্ধি কমিয়ে দিতে পারে। কোয়েলের ডিমে কোলিন নামে এক ধরণের পুষ্টি থাকে যা মস্তিষ্ক তীক্ষ্ম রাখে, বিশেষত বয়স বাড়ার ব্যাপারে। এছাড়াও এতে ভিটামিন এ, সেলেনিয়াম ও জিঙ্ক থাকে যা ত্বকের জন্য ভালো। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকের বার্ধক্য প্রতিরোধ করে।
৬. ডায়াবেটিস একটি বিপজ্জনক অবস্থা যা কেবল বাড়তেই থাকে। ঐতিহ্যবাহী চীনা ওষুধে, খাবার তালিকায় কোয়েলের ডিমের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা করা হয়।
৭. মুরগির ডিমের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরল ১ দশমিক ৪ শতাংশ আর মুরগির ডিমে ৪ শতাংশ এবং প্রোটিনের পরিমাণ মুরগির ডিম থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশি।
৮. কোয়েলের ডিম কিডনি, লিভার এবং পিত্তথলির স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। এই ডিম কিডনির পাথরের বৃদ্ধিতে বাধা দেয় এবং সিস্টগুলো ভেঙে ফেলতে সহায়তা করে। এই ডিম লেসিথিন সমৃদ্ধ। যা কিডনি বা পিত্তথলির পাথর ভাঙ্গতে সহায়তা করে।
কোন বয়সে কয়টি ডিম?
*  ১-৭ বৎসর পর্যন্ত বয়সের ক্ষেত্রে দিনে ২/৩ টা করে কোয়েলের ডিম ২০/৩০ দিন খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
* ৮-১০ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৩ টা করে কোয়েলের ডিম নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
* ১১-১৫ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৩ টা করে ১ মাস খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
* ১৬-১৮ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ২৬ দিনে ১২০ টা ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।
* প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে ৪৯ দিনে ২৪৯ টা কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
সতর্কতা
কোয়েল পাখির ডিম পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। কিন্তু এটি অতি উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল সম্পন্ন। ১০০ গ্রাম কোয়েলের ডিমে ৮৪৪ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে। যা মুরগির ডিমের চেয়েও বেশি মাত্রার কোলেস্টেরল। তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে অথবা যদি কোলেস্টেরল জনিত সমস্যা থাকে তাহলে কোয়েল পাখির দিন এড়িয়ে চলতে পারেন।
সূত্র: গুডহেলথঅল

Saturday, April 13, 2019

ঘটনা টি পড়ে দেখুন ! রূহের ক্ষুদা নিবারণ হবে,ইনশাআল্লাহ্!


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
মালেক বিন দীনার ছিলেন ইরাকের বিখ্যাত একআলেম। একবার তিনি বিশাল এক মাহফিলেভক্তব্য দিতে দাঁড়াতেই এক শ্রোতা বললেন, আপনার ভক্তব্য শুরু করার আগে একটি প্রশ্নের জবাব দিন।মালেক বিন দীনার প্রশ্ন করার অনুমতি দিলেন।বয়স্ক শ্রোতা বললেন প্রায় দশ বছর আগেআপনাকে মাতাল অবস্হায় পড়ে থাকতে দেখেছি।
আপনি সে অবস্হা থেকে কিভাবে
ফিরে এলেন? এবং ওয়াজ করার জন্য এখানে এলেন ?
মালেক বিন দীনার কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে রইলেন। তারপরবললেন। ঠিক বলেছেন, আমিই সেই ব্যক্তি। শুনুন তাহলে আমারকাহিনী-
এক কদরের রাতে মদের দোকান বন্ধছিলো । দোকানীকে অনুরোধ করে এক বোতলমদ
কিনলাম বাসায় খাবো এই শর্তে। বাসায়ঢুকলাম। ঢুকেই দেখি আমার স্ত্রী নামায পড়ছে।
আমি আমারঘরে চলে গেলাম। টেবিলে বোতলটা রাখলাম।আমার তিন বছরের শিশু মেয়েটা দৌড়ে এলো। টেবিলেসাথে ধাক্কা খেলো আর মদের বোতলটি পড়েভেঙে  গেলো। অবুঝ মেয়েটি খিলখিল করে হাসতেলাগলো।
ভাঙা বোতল ফেলে দিয়ে আমি ঘুমিয়ে গেলাম। সেরাতে আর মদখাওয়া হলোনা। পরের বছর আবার লাইলাতুল ক্বদর এলো। আমি আবার মদ নিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম।বোতলটা
টেবিলে রাখলাম। হঠাৎ বোতলের দিকেতাকাতেই বুক ভেঙে কান্না এলো। তিন মাস হলো আমার শিশু কন্যাটি মারা গেছে । বোতলটা বাইরে ফেলে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। স্বপ্নে দেখছি একবিরাট সাপ আমায় তাড়া করছে। এতো বড়ো মোটা সাপ আমি জীবনে দেখিনি। আমি ভয়ে দৌড়াচ্ছি। এমন সময় এক দুর্বল বৃদ্ধকে দেখলাম। বৃদ্ধ বলল, আমি খুব দুর্বল এবং ক্ষুধার্ত। এ সাপের সাথে আমি পারবোনা। তুমিএই পাহাড়ের ডানে উঠে যাও। পাহাড়ে উঠেই দেখি দাউদাউ আগুনজলছে। আর পেছনেই এগিয়ে আসছে সাপ।
বৃদ্ধেরকথা মতো ডানে ছুটলাম। দেখলাম সুন্দর একবাগান। বাচ্চারা
খেলছে। গেটে দারোয়ান।দারোয়ান বললো, বাচ্চারা দেখতো এ লোকটিকে? একে সাপটা খেয়ে ফেলবে নয়তো আগুনে ফেলে দেবে। দারোয়ানের কথায় বাচ্চারা ছুটেএলো। তার মাঝে আমার মেয়েটাও আছে। মেয়েটাআমায় ডান হাত জড়িয়ে রেখে তার বাম হাতে সাপটাকে থাপ্পর দিলো। অমনি সাপ চলে গেলো। আমি অবাক হয়ে বললাম, মা তুমি কত ছোট আর এত বড় সাপ তোমায় ভয় পায়? মেয়ে বললো, আমি জান্নাতি মেয়ে, জাহান্নামের সাপ আমাদের ভয় পায়।
বাবাঐ সাপকে তুমি চিনতে পেরেছো? আমি বললাম না মা। আমার মেয়ে বললো বাবা ওতো তোমার নফস। নফসকে এতো বেশী খাবার দিয়েছো যে সে এমন বড় আর শক্তিশালী হয়েছে। সে তোমাকে জাহান্নাম পর্যন্ত তাড়িয়ে এনেছে। বললাম, পথে এক
দুর্বল বৃদ্ধ তোমাকেএখানে আসার পথ বলে দিয়েছে। সে কে? মেয়ে বললো, তাকেও
চেনোনি? সে তোমার রুহ। তাকেতো কোনদিন খেতে দাওনি। তাই না খেয়ে দুর্বলহয়ে কোনো মতে বেঁচে আছে। আমার ঘুম ভেঙে গেলো।
সেইদিন থেকে আমার রূহকে খাদ্য দিয়ে যাচ্ছি আর নফসের খাদ্য একদম বন্ধ করে দিয়েছি। চোখবুঝলেই নফসের সেই ভয়াল রূপ দেখতে পাই।
আরদেখি রূহকে।আহা কতো দুর্বল হাঁটতে পারে না।ঝরঝর করে কেঁদে ফেললেন মালিক বিন দীনার ।
তাই আসুন, নিজের নফস কে হেফাজত করি ।
নয়তো চিরস্থায়ী ঠিকানা হবে জাহান্নাম।
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফীক
দান করুন….আমীন।

লেখার ভিতর বানান এ ভুল ভ্রান্তি,,,    থাকলে   ক্ষমাসুন্দর ভাবে দেখবেন।  
প্রথমবারের মতো দেখে নিন ব্লাকহোলের ছবি



মহাবিশ্বের বিভিন্ন রহস্য নিয়ে আমাদের আগ্রহের কোন শেষ নেই। বরং যত সময় বাড়ছে, আমাদের কৌতূহল তত বাড়ছে। ব্ল্যাক হোলকে আমরা বাংলায় কৃষ্ণবিবর, কৃষ্ণগহ্বর ইত্যাদি বলে জেনে থাকি।
ব্লাক হোল মহাবিশ্বের এমন একটি বিশেষ স্থান, যেখানে খুবই অল্প জায়গায় অনেক অনেক ভর ঘনীভূত হয়ে থাকে। মহাকর্ষীয় শক্তির কোন কিছুই এর ভিতর থেকে বের হতে পারে না, এমনকি এমনকি তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ আলোও নয়! প্রকৃতপক্ষে এই স্থানে সাধারণ মহাকর্ষীয় বলের মান এত বেশি হয়ে যায় যে এটি মহাবিশ্বের অন্য সকল বলকে অতিক্রম করে। একটি তারকার জীবনকাল শেষ হলে তখন সেটি ব্ল্যাক হোলে পরিণত হয়।

উপরের ছবিতে দেখতে পাওয়া ব্লাক হোল Messier 87 নামের গ্যালাক্সিতে অবস্থিত। পৃথিবীর আটটি স্থান থেকে খুবই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টেলিস্কোপ দিয়ে এর ছবি তোলা হয়েছে। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ট্রিলিয়ন কিলোমিটার। এর আয়তন আমাদের পুরো সৌরজগতের চেয়ে বড়। আজ ১০ এপ্রিল ২০১৯ বুধবার অ্যাস্ট্রোফিজিকাল জার্নাল লেটার নামে এক জার্নালে বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়েছে।

Thursday, April 11, 2019

[ how to get GPA 5 ] সহজে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করুন


আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থতে শুধুমাত্র দেখা হয় আপনি কত নাম্বার পেয়েছেন
আপনার যোগ্যতা যাচাই করার জন্য শুধু আপনার সার্টিফিকেট দেখে আপনি কি জানেন বা না জানেন সেটা কেউ দেখবে না আর তাছাড়া আপনি অনেক কিছু জানেন তার প্রমাণ হচ্ছে সার্টিফিকেট
আপনার পাশের বাড়ি কেউ আপনাকে সোজা এক্সাম্ন নিয়ে দেখবে না আপনি কি জানেন তারা জিজ্ঞেস করবে আপনার রেজাল্ট
আপনার মার্কস ভালো তো আপনাকে প্রসংশাও ভালো আর প্রশংসা ভালো মানে মা-বাবা খুশি
তো আপনার অনুভুতির ঠিক এমন হওয়া উচিৎ যে কিভাবে আপনি এই প্রশংসা পেতে পারি
কিছু ট্রিপ্স দিচ্ছি মনে হয় কাজে লাগতে পারে


★ পুরো বইয়ের মধ্যে প্রায় ২০হাজার প্রশ্ন এর মধ্যে আপনার পরিক্ষায় আসবে মাত্র ২০টি প্রশ্ন এটার উপরে ডিপেন্ড করবে কে কত দক্ষ যদি পারেন তো ভালো না পারলে গেল
তো এই ২০টি প্রশ্ন এর উত্তর করার জন্য ২০হাজার প্রশ্ন পড়া বুদ্ধিমানের কাজ না এবং সেটা সম্ভবও না
কিন্তু ২০০ টা প্রশ্ন মুখাস্ত করা? হ্যাঁ এটা সম্ভব
এখন প্রশ্ন হল কিভাবে ২০হাজার এর মধ্য ২০০ টা ইম্পর্টেন্ট প্রশ্ন বের করব?
এটা বোঝার জন্য আপনাকে যা করতে হবে


শেষ দশ বছরের প্রশ্ন ফলোকরা বা আপনার প্রথম সাময়িক থেকে শুরু করে সকল প্রশ্ন ফলো করা তো আপনি যদি এই লাস্ট দশ বছরের প্রশ্ন ফলো করেন তাহলে ৮০% প্রশ্ন কম্ন পাবেন
আপনি হয়তো এমন কাউকে না কাউকে দেখেছেন ঠিক মতো পড়াশোনা না করেও ভাল রেজাল্ট করে
এটা হচ্ছে তাদের সিক্রেট
আপনি বলতে পারেন এটা আপনি কিভাবে জানলেন উঃ হচ্ছে আমিও তাদের মধ্যে একজন তো এই পুরাতন প্রশ্ন আয়াত করতে পারলে ৮০% প্রশ্ন পেতে পারেন
★ আপনার সাথে এটা হয়েছে কি মাত্র বাসা থেকে এটা পড়ে আসলাম এখন কিছুতেই মনে পড়ছে না আমার সাথে এটা অনেক বার হয়েছে
এটা হওয়ার প্রথম কারন হচ্ছে একটা প্রশ্ন পড়ার পর একবার না দেখে বলতে পারলে সেটাকে মনে করি মুখাস্ত হয়ে গেছে তাই অন্য প্রশ্ন পড়তে শুরুকরি আসলে অনেক সময় সেটা মুখাস্ত হয় না এর জন্য আপনাকে যেটা করতে হবে একটা প্রশ্ন মুখাস্ত করার পর আরো ২-৩ টা মুখাস্ত করে আবার ব্যাক করে আগের প্রশ্ন টা না দেখে বলার চেস্টা করা এতে আপনি আর সম্ভবনা থাকে না ভুলে যেতে এভাবে চেকাপ করবেন
তার পর একটা অধ্যায় পড়ার পর৷ সেখান থেকে কিছু প্রশ্ন নিয়ে একটা এক্সাম দেওয়া
পরিক্ষার আগেই নিজেই বাসায় একটা ডিমো এক্সাম দিয়ে নিবেন৷
★ আবার অনেক ছাত্র/ছাত্রী পরিক্ষার সময় সিলেবাস দেখে বুঝতে পারে নি কি করবো এটা মনে করে এতো পড়া আমি কিভাবে পড়বো এটা ভাবতে ভাবতে আর পড়তে পারেনা এখন বুদ্ধিমানের কাজ হবে যতটুকু সময় আছে সেটুকুই আপনাকে পড়া
তাই আপনাকে এটকা টাইম মেইনটেন করে নিতে হবে এবং ভাবতে হবে আমাকে পারতেই হবে
আপনি নদীর মাঝে পড়ে গেছেন আপনার এখন একবার এদিক আরেকবার ওদিক এভাবে না ছুটে যে কোন একদিকে এগিয়ে যেতে হবে
কাল পড়ে নেব কাল করে নেব এই ভুত মাথা থেকে নামিয়ে নিন শুরু করুন এখনি
কাল কাল করলে আপনার কাল কোন দিন আসবে না
★ একটু ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকুন আর নিজেকে সুস্থ রাখার চেস্টা করুন এর মধ্যে, আবার অসুস্থ হলে আবর টাইম নস্ট
আর সুস্থ থাকার জন্য কি কি করতে হবে সেটা আমরা সবাই জানি তো
একভাবে না পড়ে একটু হাটাহাটি করে পড়া এবং বেশি পরিমাণ পানি পান সহ যা যা আপনার স্বাস্থ্যর জন্য ভালো সেগুলি করবেন
★ ফেসবুক, হোয়াটসাপ, ইত্যাদি থেকে লিভ নিন

ইনশাআল্লাহ এগুলো ফলো করলে পরিক্ষার ভালোফলাফল করতে পারবেন

আসুন জেনে নেই মাহে রমজানের ২০১৯ সালে সেহেরি ও ইফতারের সময়সূচি


এবার পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে (চাঁদ দেখা সাপেক্ষে) আগামী ৭ বা ৮ মে। ৭ মে রমজান শুরুর সময় ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রস্তুত করেছে।
সোমবার (৮ এপ্রিল) ইসলামিক
ফাউন্ডেশন থেকে মেইলে ১৪৪০
হিজরির রমজান মাসের সেহরি ও
ইফতারের এই সময়সূচি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে।


প্রিয় জনের দেওয়া দুঃখ, কষ্ট সহজে ভুলে যাওয়ার মন্ত্র। (হয়তো পড়ে নিজেকে বদলাতে পারেন)



মনে করুন আপনি যখন দশম শ্রেণিতে পড়েন বা আপনি যখন ইন্টারমিডিয়েটে পড়েন, তখন আপনার জীবনে লাল টুকটুকে একটা পরীর মতো মেয়ের সাথে রিলেশন ছিলো।
মেয়েটির সাথে আপনি নানা জায়গায় ঘোরাঘুরি করেছেন, নানান জিনিস উপহার দিয়েছেন।
তার সাথে অনেক রকম সৃতি জড়িয়ে রয়েছে, যা কোনদিন ও আপনি ভুলতে পারবেননা।
হঠাৎ একদিন প্রিয় মানুষটি আপনাকে নানা অপবাদ দিয়ে আপনার থেকে অনেক দূরে চলে গেছেন।
এখন আপনি তার সৃতি মনে করে সময়মতো গোসল করেননা, খাননা, ঘুমাননা, ঘুমালে ও সারা রাত কানে হেডফোন লাগিয়ে দুঃখের গান শুনেন আর কেদে কেদে চোখের পানি দিয়ে বালিশ ভিজিয়ে ফেলেন।
আবার অনেকে ধুমপান করেন, নেশা জাতীয় পানীয় পান করেন, এই জীবন আর রাখবেন না ভেবে।
নিজেকে কি কখনো প্রশ্ন করে দেখেছেন যে, আপনি কেন একটা মেয়ের জন্য এতো পাগলামি করেন??
যে মা বাবা আপনাকে শিশুকাল থেকে এতো বড় করেছেন, তাদের এই কষ্টের ফলস্বরূপ আপনি কি দিতে পেরেছেন???
আপনি চাইলেই কি জীবন নেশা করে মৃত্যুবরণ করতে পারবেন??
পারবেন কিন্তু এর ফল হিসেবে একটা খারাপ উপহার পাবেন নিশ্চিত।
ধুর মিয়া বকবক বাদ দিয়ে কষ্ট ভুলে যাওয়ার মন্ত্রটা বলেন।
আচ্ছা ভাই বলছি ধরুন আপনি একটা মেয়ের সাথে সম্পর্ক করছিলেন, সেই সময়ে মেয়েটির আচার আচরণ খুবই নম্র ছিলো। এবং পাচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করতো, কুরআন পড়তো প্রতিদিন, মাথায় সবসময় উড়না দিয়ে চুল ঢেকে রাখতো।
কিন্তু আপনার সেই প্রিয় মানুষটি এখন আর সেই আগের মতো নেই, তার সবকিছু এখন পাল্টে গেছে।
আপনি ফেসবুকে নক করলে কোন রিপ্লাই দেয়না।
ফোন করলে নিজে রিসিভ না করে অন্য কাউকে দিয়ে রিসিভ করায়, এবং মেসেজ করলে ও কোন ফিডব্যাক আসেনা।


হঠাৎ আপনি একদিন মেসেজ করলেন যে, আমি একটু তোমার সাথে ১০ মিনিট কথা বলতে চাই, কিন্তুু অপেক্ষা করতে করতে দিন কেটে যায় কোন উত্তর আসেনা।
আবার একদিন আপনি কল করে বা মেসেজ দিয়ে বললেন যে, তুমি যদি আমার সাথে পাচ – দশ মিনিট কথা না বলো আমি দুনিয়া ত্যাগ করবো ………………
এই বলে আপনি সারাদিন ফোন কলের বা মেসেজের অপেক্ষায় ছিলেন, কিন্তু দিন চলে গেলো রাত শেষ হয়ে গেলো, কোন উত্তর আসলোনা।
এবার দেখুন যে মেয়ের জন্য আপনি সারাদিন ভাবেন, রাতে ঘুমাতে গিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বালিশ ভিজিয়ে ফেলেন ; সেই মেয়ের মনে আপনার জন্য কোন জায়গা নেই।
আপনি মরলেন না বাঁচলেন তাতে ঔ মেয়ের কোন যায় আসেনা।
তবুও মেয়েটিকে আপনি ভুলতে পারছেন না, এবার কি আবার মেয়েটির পেছন পেছন ঘ্যানঘ্যান শুরু করবেন???
না ভাই আর প্রয়োজন নেই।
এবার মন্ত্রটি প্রয়োগ করার পালা ……………………..
আপনার মন যেমন আপনাকে নাচায় তেমনি আপনার মনকেও আপনি সেরকম নাচাতে পারেন।
আরেকটু সহজ ভাষায় বলি, আপনার মন খারাপ থাকা, কিছু ভালো লাগেনা ;এসব কিছু মনই নিয়ন্ত্রণ করে থাকে আবার এই মনকে আপনি আপনি ব্রেইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
মনে করুন আপনার প্রিয় মানুষটি আপনার সাথে এইরকম খারাপ ব্যবহার করতে পারেনা বা আপনার প্রিয় মানুষটির কাছ থেকে এরকম নিষ্ঠুর আচরণ কখনোই আশা করেননি, আপনি নিশ্চয়ই ভাবছিলেন আপনার মৃতবরন করতে চাইলে নিশ্চয়ই সে সাড়া দিবে, এবং কোনো দূর্ঘটনা ঘটার ভয়ে ব্যাকুল হয়ে উঠবে, কিন্তু সে কিছুই করলোনা।
আপনি এবার আপনার নিজের মনকে সুন্দর করে বুঝান যে, আপনার প্রিয় মানুষটি আপনার সাথে এরকমই নিষ্ঠুরতম কাজ জীবনেও করতে পারেনা, আপনি আপনার প্রিয় মানুষটির মতো দেখতে একটা (কোলন) মানুষকে নক করেছেন।
আপনার প্রিয় মানুষটি আর পৃথিবীতে বেঁচে নেই, এই ভেবে মনকে বুঝ দেন।
এবং প্রিয় মানুষটি যে, পরকালের জীবনে গিয়েছে তার জন্য আপনি পাঁচওয়াক্ত সালাত আদায় করে আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রার্থনা করুন সে যেন ওখানে সুখে শান্তিতে থাকে।
আর আপনি নিজেকে কখনো একা ভাববেননা, মনে করবেন আপনার সাথে আপনার প্রিয় মানুষটির আত্মা সবসময় আছে।
ধুর মিয়া কি সব আত্মা মাত্যা বলেন, এসব শুনে তো আর আর্টিকেল টা পড়তেই ইচ্ছে করতেছে না ; আচ্ছা সত্যি সত্যিই যদি আপনার প্রিয় মানুষটি চিরদিনের মতো এ পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতো, তাহলে কি করতেন???
কিছুই করার থাকতো না, হয়তো নতুন ভাবে জীবনটা সাজানোর চেষ্টা করতেন।
নয়তো তার সৃতি নিয়েই নিজে হাসতেন, এবং সুখের প্রতিটা সেকেন্ড, প্রতিটা মিনিট , প্রতিটা দিনের সৃতি ভেবে ;চেষ্টা করতেন তাইতো।
এসব কথা যদি আপনি চিন্তা করেন, তাহলে আমি পুরোপুরি নিশ্চিত আপনি আর কখনো নেশায় বা খারাপ কাজে লিপ্ত হতে পারবেননা।
ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।


By ____ STEFEN SKY